Header Ads

Study abroad in Spain

দেশে জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে।

 দেশে জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে।


দেশে জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে। কোনো কোনো জেলায় শৈত্যপ্রবাহও চলছে। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে আলমারির গরম এরই মধ্যে গায়ে জড়িয়েছেন অনেকে।

উত্তরে তুষারপাতের কারণে দেশে শৈত্যপ্রবাহ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু আপনি জানেন কি? যে নারী এবং পুরুষদের একই রকম ঠান্ডা লাগে না। চিকিৎসকদের মতে, পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি ঠান্ডা অনুভব করেন। এর কারণ তাদের শারীরিক এবং অভ্যন্তরীণ গঠন।

যেসব কারণে নারীদের ঠান্ডা বেশি লাগে
পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঠান্ডা লাগার কারণ তাদের মধ্যে পাওয়া মেটাবলিজম। মেটাবলিজমের কাজ হলো শরীরে এনার্জি লেভেল ঠিক রাখা। শরীরে যখন প্রচুর শক্তি থাকে, তখন তাড়াতাড়ি ঠান্ডা লাগে না। পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে মেটাবলিজম লেভেল কম। এই কারণেই তারা পুরুষদের তুলনায় বেশি ঠান্ডা অনুভব করেন।

নারীদের পেশী কম থাকে
আরেকটি কারণ হল পুরুষদের তুলনায় নারীদের পেশী কম থাকা। এই পেশীগুলো শরীরকে উষ্ণ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে নারীরা ঠান্ডায় দ্রুত কাঁপতে শুরু করেন। যদি আমরা ঘরের তাপমাত্রা সম্পর্কে কথা বলি, তবে সাধারণত ২০-২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেই কাঁপতে শুরু করেন।

অবিলম্বে ডাক্তার দেখান
চিকিৎসকরা বলছেন, শীতকালে প্রচুর রোদ গায়ে লাগানোর পরেও যদি কেউ ক্রমাগত ঠান্ডা অনুভব করেন এবং সারাক্ষণ কাঁপতে থাকেন, তবে এটিকে একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা মনে না করে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এটি শরীরের অন্য কোনও বড় রোগের লক্ষণও হতে পারে। সময়মতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।

No comments

Theme images by konradlew. Powered by Blogger.